রবিবার, ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নরসিংদীতে চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনায় মামলা

মোঃ সালাহউদ্দিন আহমেদঃ নরসিংদীর রায়পুরার আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের নেতৃত্বে সজল ভূঁইয়া নামে এক সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করার ঘটনায় মামলা হয়েছে। সোমবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে হামলার শিকার হওয়া সাংবাদিক সজল ভূঁইয়া বাদী হয়ে ২০ জনকে আসামী করে রায়পুরা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। আহত সাংবাদিক সজল ভূঁইয়া বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল এসএ টিভির নরসিংদী প্রতিনিধি। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে রায়পুরার আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে এই  হামলার ঘটনা ঘটে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রিতে নানা অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন করার জন্য চেয়ারম্যানের বক্তব্য নিতে গিয়েছিলেন ওই সাংবাদিক। ওই সময় ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের নেতৃত্বে তার কর্মী-সমর্থকরা তার ওপর হামলা চালান। তবে ঘটনার চারদিন পেরিয়ে গেলেও হামলার সাথে জড়িত কোন কাউকে আটক করতে পারেনি রায়পুরা থানা  পুলিশ। মামলার আসামীরা হলেন, আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান (৫০), ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আবুল বাসার (৩০) ও সাধারণ সম্পাদক শরীফুল ইসলাম (২৮), রুবেল মৃধা (২৮), মো. মোস্তাফিজ (২৮), সাব্বির (২৮), শরীফ আলী (৩০), জাহাঙ্গীর (৪৫), তাজুল ইসলাম (৪৫), জমির খান (৩৮), সাদির খান (৩২), মিঠু খান (২৫), শাহীন মিয়া (৩০), রবিন ভূঁইয়া (৩০), নোয়াব মিয়া (৩৮), শহীদ মিয়া (৩৫), জাকির মিয়া (৪৮), আমির হোসেন (৪২), সাদ্দাম হোসেন (৩২) এবং মনির মৃধা (৪৪)। শেষ ১৭ জন ইউপি চেয়ারম্যানের কর্মী-সমর্থক হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত।   মামলায় উল্লেখ করা হয়, চাল চুরি ও ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রিতে নানা অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন করতে বৃহস্পতিবার রায়পুরার আমিরগঞ্জে আসেন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এশিয়ান টিভির সিনিয়র রিপোর্টার বাতেন বিপ্লব। তার পূর্ব পরিচিত হওয়ায় ওই প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন এসএ টিভির নরসিংদী প্রতিনিধি সজল ভূঁইয়া। স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ ছিল, ১০ টাকা কেজি দরের চাল দরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ চাল না দিয়ে আত্মসাত করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান। তথ্য সংগ্রহ শেষে অনিয়মের বিষয়ে আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের বক্তব্য নিতে গেলে এই হামলার ঘটনা ঘটে। ওই সময় ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের নির্দেশে তার কর্মী-সমর্থকরা সজল ভূঁইয়াকে টেনে হিচড়ে সবার সামনে মারধর করতে থাকেন। এ সময় দা, লাঠি, মাইরের কাঠ, ছুরি, চাপাতি, বৈঠা ও লোহার রড দিয়ে তার নাকে-মুখে-বুকে-পিঠে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় নরসিংদী সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করেন। রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিনুল কাদির জানান, সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২০ জনকে আসামী করে মামলা হয়েছে। তবে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যানসহ জড়িতরা সবাই পলাতক থাকায় তাদের কাউকে আটক করা যায়নি। তাদেরকে গ্রেপ্তারের জন্য গত চারদিন ধরেই অভিযান চলছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে রায়পুরার আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে এই  হামলার ঘটনা ঘটে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রিতে নানা অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন করার জন্য চেয়ারম্যানের বক্তব্য নিতে গিয়েছিলেন ওই সাংবাদিক। ওই সময় ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের নেতৃত্বে তার কর্মী-সমর্থকরা তার ওপর হামলা চালান। তবে ঘটনার চারদিন পেরিয়ে গেলেও হামলার সাথে জড়িত কোন কাউকে আটক করতে পারেনি রায়পুরা থানা  পুলিশ। মামলার আসামীরা হলেন, আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান (৫০), ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আবুল বাসার (৩০) ও সাধারণ সম্পাদক শরীফুল ইসলাম (২৮), রুবেল মৃধা (২৮), মো. মোস্তাফিজ (২৮), সাব্বির (২৮), শরীফ আলী (৩০), জাহাঙ্গীর (৪৫), তাজুল ইসলাম (৪৫), জমির খান (৩৮), সাদির খান (৩২), মিঠু খান (২৫), শাহীন মিয়া (৩০), রবিন ভূঁইয়া (৩০), নোয়াব মিয়া (৩৮), শহীদ মিয়া (৩৫), জাকির মিয়া (৪৮), আমির হোসেন (৪২), সাদ্দাম হোসেন (৩২) এবং মনির মৃধা (৪৪)। শেষ ১৭ জন ইউপি চেয়ারম্যানের কর্মী-সমর্থক হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত।  মামলায় উল্লেখ করা হয়, চাল চুরি ও ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রিতে নানা অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন করতে বৃহস্পতিবার রায়পুরার আমিরগঞ্জে আসেন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এশিয়ান টিভির সিনিয়র রিপোর্টার বাতেন বিপ্লব। তার পূর্ব পরিচিত হওয়ায় ওই প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন এসএ টিভির নরসিংদী প্রতিনিধি সজল ভূঁইয়া। স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ ছিল, ১০ টাকা কেজি দরের চাল দরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ চাল না দিয়ে আত্মসাত করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান। তথ্য সংগ্রহ শেষে অনিয়মের বিষয়ে আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের বক্তব্য নিতে গেলে এই হামলার ঘটনা ঘটে। ওই সময় ইউপি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খানের নির্দেশে তার কর্মী-সমর্থকরা সজল ভূঁইয়াকে টেনে হিচড়ে সবার সামনে মারধর করতে থাকেন। এ সময় দা, লাঠি, মাইরের কাঠ, ছুরি, চাপাতি, বৈঠা ও লোহার রড দিয়ে তার নাকে-মুখে-বুকে-পিঠে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় নরসিংদী সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করেন। রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহসিনুল কাদির জানান, সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২০ জনকে আসামী করে মামলা হয়েছে। তবে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যানসহ জড়িতরা সবাই পলাতক থাকায় তাদের কাউকে আটক করা যায়নি। তাদেরকে গ্রেপ্তারের জন্য গত চারদিন ধরেই অভিযান চলছে।

 

এই বিভাগের আরো খবর